কোন জায়গায় গেলে মানসিক শান্তি পাওয়া যায আল্লাহর ঘর মসজিদ হয়েছে পৃথিবীর সবচাইতে শান্তির জায়গা মানুষ যতই অশান্তিতে সাক্সি জায়গায় গেলে আল্লাহ তার দিনের ভিতরে শান্তি ঢুকিয়ে দেয় রাসুল (সঃ) বলেছেন, নিশ্চয়ই যেসব বেক্তিরা ফরয সালাত আদায় না করে ঘুমিয়ে পড়লো এর শাস্তি হিসেবে মৃত্যুর পর কবরে তাদের মাথাগুলো পাথর দিয়ে গুড়িয়ে দেয়া হবে। তাদের মাথাগুলো চূর্ণবিচূর্ণ করে দেয়ার পরে তাদের মাথাগুলো পূর্বে যেরূপ ছিল সেরূপ হয়ে যাবে। কেয়ামত পর্যন্ত পালাক্রমে তাদের কবরে এইরূপ আজাব হতেই থাকবে, কোন রকমেই তাদের এই সাস্থি সিথিল করা হবেনা। (হাদিস / বুধাবী)
বে-নামাজীর শাস্তি
আললাহ তায়ালা বে-নামাজীর জন্য ১৪টি শাস্তি নির্দিষ্ট করে রেখেছেন
দুনিয়ায় ৫টি শাস্তি
বে-নামাজীর চেহারায় নেক্কারের জ্যোতি থাকবে না ।
বে-নামাজীর জিবিকার মধ্যে কোন বরকত থাকবে না ।
বে-নামাজী কোন নেক কাজের ছওয়াব পাবে না।
বে-নামাজী কোন নেক্কার বান্দার দোয়ার ফলও পাবে না।
বে-নামাজীর কোন দোয়া কবুল হবে না ।
মৃত্যুর সময় ৩টি শাস্তি
বে-নামাজীর মৃত্যু হবে অত্যান্ত জিললতির (বে-ইজ্জতি) সাথে।
বে-নামাজী মৃত্যুর সময় অত্যান্ত ক্ষুধার্ত অবস্হায় থাকবে ।
বে-নামাজীর মৃত্যু হবে অত্যান্ত পিপাসার্ত অবস্হায় ।
কবরে ৩টি শাস্তি
বে-নামাজীর কবরকে এতটা সংকীর্ণ করে দেয়া হবে যে, পাঁজরের এক দিকের হাড় অন্য দিকের হাড়ের মধ্যে ঢুকে যাবে বে-নামাজীর কবরে জাহান্নামের আগুন জ্বালিয়ে দেয়া হবে ।
বে-নামাজীর তার কবরে ‘সুজা আকরা’ নামক বিশাল এক ভয়ংকার সাপ দংশন করতে থাকবে।
কেয়ামতে ৩টি শাস্তি
বে-নামাজীর হিসাব কেয়ামতে অত্যান্ত কঠিন করা হবে। বে-নামাজীর উপর আললাহ তায়ালা নারাজ থাকবেন ।
বে-নামাজীকে অপমানের সাথে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে ।
কোথায় গেলে মানসিক শান্তি পাওয়া যায়
কোন জায়গায় গেলে মানসিক শান্তি পাওয়া যায় মন যদি ভালো না থাকে তাহলে এই পৃথিবীর সুন্দরতম বস্তুটিকে ও সুন্দর মনে হয় না। চারপাশের সবকিছু হয়ে যায় বিশ্নো। তবে মানসিক প্রশান্তি অর্জনে কার জন্য কঠিন কেনো কাজ করতে হয় না। পুরো পুরি নিজের উপর নির্ভর করে মানসিক প্রশান্তির অরজনের বিষয়টি।
মানসিক প্রশান্তি অর্জনের জন্য যে বিষয়গুলো লক্ষ্য রাখা উচিত
মনের বিরুদ্ধে কোন কাজ করবে না। নিজের মানসিক প্রশান্তির জন্য কখনোই মনের বিরুদ্ধে কোন কাজ করা উচিত নয়। মনের বিরুদ্ধে কাজ করলে নিজের মনের কাছেই আপনিই অপরাধী হয়ে থাকবেন। ফলে মানসিক প্রশান্তি বেড়ে যাবে।
কাউকে কিছু বলার সময় একদম পরিষ্কারভাবে সব কিছু বলবেন আপনার যা শর্ত আছে এবং আপনি কি চাইছেন সবকিছু ভালো করে বুঝিয়ে বলে দিলে পরবর্তীতে উটকো ঝামেলা হয়ে মানসিক শান্তি নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে।
নিজেকে কখনো ছোট করে দেয়া উচিত না এতে আপনার আত্মবিশ্বাস কমে যাবে এবং মনে মনে নিজেকে নিজে দোষ দিতে শুরু করবেন সবকিছু নিয়ে ফলে মানসিক প্রশান্তি নষ্ট হবে আপনার।
না বলতে কখনোই সংকোচ করবেন না যেটা আপনার কাছে অন্যই মনে হচ্ছে অথবা আপনি যা করতে ইচ্ছুক না সেটাকে না বলতে সংকোচ করলে আপনি নিজেই বিপদে পড়ে যাবে।
হ্য বলতেও অনেক বার চিন্তা করবেন আপনি হ্য বলার আগে ভাবুন যে আপনি ঝকের মাথায় রাজি হচ্ছেন কিনা।
অনেক সময় ঝকের মাথায় কোনো কিছুতেই রাজি হয়ে পরে প্রশান্তি নষ্ট হয়। অন্যকে খুশি রাখতে গিয়ে নিজেকে কখনোই অবহেলা করা উচিত নয়। কারণ এতে ধীরে ধীরে নিজেকে অনেক বেশি মূল্যহিন মনে হয়। এবং নিজের মধ্যে বিশ্বনতা বীজ জন্মতে থাকে এতে মানসিক প্রশান্তি নষ্ট হয়।
হীনমন্যতা ঝেড়ে ফেলে নিজের প্রতিটি মূল্যবোধকে সম্মান দিয়ে আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে তুলুন। দিনের শেষে ক্লান্ত হয়ে বাড়ি ফিরলেন ভালকরে গোসল করুন।
ঘরের প্রতিটি জানালা খুলে পরিষ্কার হাওয়া বাতাস আসতে দিন বিছানায় পরিষ্কার চাদুর পাতুন এবং যে ফুলের গন্ধ আপনার ভালো লাগে সেই ফুল দানি সাজিয়ে রাখুন।
রুম ফ্রেশনার ব্যবহার পছন্দ করলে লেমন কিংবা ইলেভেন দুর্গন্ধযুক্ত গন্ধ ব্যাবহার ককরুন লেমন আপনার স্মৃতিশক্তিকে সজীব রাখতে আর লেভেন্ডার আপনার মানসিক অবসাদ কাটিয়ে আপনাকে তরতাজা রাখতে সাহায্য করে।